বিভাগের নাম |
কৃষিতত্ত্ব বিভাগ |
||||||||||||||
বিভাগীয় প্রধানের নাম ও পদবী |
ড. মোঃ শহীদুল ইসলাম, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা |
||||||||||||||
বিভাগীয় প্রধানের ছবি |
|||||||||||||||
বিভাগের বর্ণনা (সর্বনিম্ন ২৫০ শব্দ) |
কৃষিতত্ত্ব বিভাগ বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিষ্ঠিত। অত্র বিভাগের গবেষণা কার্যক্রম মূলত “শস্য- মৃত্তিকা- পানি” ব্যবস্থাপনা বিষয়ক। এছাড়া উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ কর্তৃক উদ্ভাবিত অগ্রগামী লাইন সমূহের বিভিন্ন কৃষি পরিবেশ অঞ্চলে উত্তম কৃষিতাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনার সর্বোত্তম ফলন নিশ্চিতে ফসল ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। বিভিন্ন ফসলের জাত সমূহের উত্তরোত্তর উন্নয়ন সাধন করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি এবং লাগসই উন্নয়ন করার কাজে নিয়োজিত। বিশেষ করে ধান ফসলের চারা ব্যবস্থাপনা , রোপন পদ্ধতি, আগাছা ব্যবস্থপনা এবং সর্বোচ্চ ফলন নিশ্চিতকরণে গবেষণা অব্যাহত। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্যের চাহিদা মেটাতে দেশের বিভিন্ন কৃষি পরিবেশ অঞ্চলে মাটির স্বাস্থ্য বিবেচনায় রেখে ১৩টি উপকেন্দ্র ও ১টি আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে ৬৪টি জেলায় সম্মিলিত গবেষণা কার্যক্রম চলমান। ধান উৎপাদনে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমন প্রশমনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং আগাছানাশকের রেসিডিউ এর পরিমাণ নির্ধারণের কাজ চলমান। জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সমস্যা, জমির ক্রমহ্রাসজনিত চ্যালেন্জ মোকাবেলা করে বর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার জন্য খাদ্য নিশ্চিতকরণে ধান, গম, পাট, ডাল ও তেল ফসলের উপযুক্ত কৃষিতাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের গবেষণা কার্যক্রম অগ্রসরমান। |
||||||||||||||
ম্যান্ডেট |
কৃষিতত্ত্ব বিভাগের ম্যান্ডেট:
|
||||||||||||||
সাফল্য(উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি সমূহ) |
কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সাফল্য: লবণাক্ত এলাকায় ধানের উৎপাদনবৃদ্ধির প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ লবণাক্ত এলাকায় ফারো রোপন পদ্ধতিতে জিপসাম ও সিলিকন প্রয়োগের মাধ্যমে বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধিকরণ। লবণাক্ত এলাকায় কৃষিতাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উত্তমরুপে জমিচাষ এবং গোবর, জিপসাম ও সিলিকন সার উপযুক্ত মাটি সংশোধক হিসাবে ব্যবহার করে বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধি। লবণাক্ত এলাকার জন্য শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ বোরো (বিনাধান-১০)- আমন (বিনাধান-৭)- সরিষা (রিলে) (বিনাসরিষা-৯) সরিষা (বিনাসরিষা-৯)-আউশ (বিনাধান-১৯) –আমন (বিনাধান-১৭) সয়াবিন (বিনাসয়াবিন-৫)- আমন (বিনাধান-১৭) সূর্যমূখী (হেসান-৩)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-১৭) আমন (বিনাধান-১০)- সয়াবিন (বিনাসয়াবিন-২)- আউশ (ব্রিধান-৪৮) হাওর এলাকায় শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ বোরো (বিনাধান-১০)- সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- আমন (বিনাধান-৭) খরাপ্রবণ এলাকার জন্য শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-২২) মসুর (বিনামসুর-৮)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-২২) ছোলা (বিনাছোলা-৪)- তিল (বিনাতিল-২)- আমন (বিনাধান-১৭) মুগ (বিনামুগ-৮)- আউশ (বিনাধান-১৯)- সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- আমন (বিনাধান-৭) চরাঞ্চলের জন্য শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ আগাম আলু (ডায়মন্ড)- বোরোধান (বিনাধান-১৪)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন ( বিনাধান-৭) আগাম আলু (ডায়মন্ড)- ভূট্টা (এলিট)- আমন (বিনাধান-৭) আগাম আলু- মিষ্টিকুমড়া- আউশ- আমন (বিনাধান-৭) আগাম আলু- নাবিবোরো- আমন (বিনাধান-৭) বরিশাল, পটুয়খালী ও ভোলা এলাকার জন্য শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- মুগ (বিনামুগ-৮)- আমন (বিনাধান-১৭) সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- মুগ (বিনামুগ-৮)- আউশ (বিনাধান-১৯) বোরো (বিনাধান-১০)- সরিষা (বিনাসরিষা-৯) সুনামগঞ্জ এলাকার জন্য শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ সরিষা (বিনাসরিষা-৯)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-১৭) ছোলা (বিনাছোলা-৪)- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-১৭) পাবনা অঞ্চলের জন্য পেঁয়াজকে সম্পৃক্ত করে চার ফসল শস্য বিন্যাসের প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ মুড়িপেঁয়াজ (বিনাপেঁয়াজ-১)- চারা পেঁয়াজ- আউশ (বিনাধান-১৯)- আমন (বিনাধান-৭) পাহাড়ী অঞ্চলে ধাপ পদ্ধতিতে SALT উত্তম কৃষিতাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনায় মাঠ ফসল ও উদ্যানতাত্ত্বিক ফসলকে সম্পৃক্ত করে লাকসই কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কাজ চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে ধান, গম, ডাল ও তেল ফসলের ২৬৪ টন মানঘোষিত বীজ উৎপাদন ও বিতরণ।
|
||||||||||||||
জনবল |
|